PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #654. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED TAILED WHEATEAR ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. SUMIT SENGUPTA]...
The red-tailed wheatear (Oenanthe chrysopygia), also known as the rusty-tailed wheatear, Persian wheatear or Afghan wheatear, is a small passerine birdbreeding in mountainous areas of south-west and central Asia. It belongs to thewheatear genus Oenanthe which was formerly placed in the thrush family Turdidae but is now in the Old World flycatcher family Muscicapidae. The red-tailed wheatear used to be considered a subspecies of the Kurdistan wheatear (O. xanthoprymna) but is now often regarded as a separate species.
It is 14.5 cm long with a wingspan of 26–27 cm and a weight of about 20-27 g. The plumage is fairly drab, mainly grey-brown above and greyish-white below. It has a faint pale stripe over the eye, a rufous tinge to the ear-coverts and silvery-white underwing-coverts. The rump and bases of the outer tail-feathers are reddish while the rest of the tail is black forming a T-shaped pattern. There is little difference between males and females but the male has black between the eye and bill.
Its breeding range extends from north-east Turkey, Armenia and Azerbaijan eastwards through Iran to Afghanistan, southern Tajikistan and western Pakistan. It migrates south to winter in the Arabian Peninsula, Eritrea, southern parts of Iraqand Iran, Pakistan and north-west India. It has occurred as a vagrant in Israel, Ethiopia, Djibouti and Nepal.
It breeds in mountainous areas from 1,200—4,000 m above sea-level.
It usually forages on bare ground, feeding mainly on insects such as ants, beetles and caterpillars. It will pick food from vegetation, dig with its bill for beetle larvae and launch attacks from an exposed perch on a rock or stone.(info:wikipedia)
পাখি দেখুন পাখি চিনুন #654...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta ]... রেড টেইলড হুইটেয়ার (Oenanthe chrysopygus), রাস্টি টেইলড হুইটেয়ার, পারশিয়ান হুইটেয়ার বা আফগান হুইটেয়ার নামেও পরিচিত। দক্ষিণ-পশ্চিম ও মধ্য এশিয়ার পাহাড়ি এলাকার একটি ছোট চড়াই-জাতীয় পক্ষিবিশেষ। এটা wheatear গোত্র মহাজাতি Oenanthe ।এদের পূর্বে গায়ক পক্ষী পরিবার Turdidae থ্রাস পরিবারভুক্ত করা হয়েছিল । এখন ওল্ড ওয়ার্ল্ড ফ্লাইক্যাচার গোত্রের Muscicapidae পরিবার মধ্যে স্থান দেওয়া হয়েছে। একদা রেড-টেইলড হুইটেয়ার কে কুর্দিস্তান হুইটেয়ার (O. xanthoprymna) এর একটি উপজাতি বিবেচনা করা হত কিন্তু এখন একটি পৃথক প্রজাতি হিসেবে গণ্য করা হয়।
এর পাখার প্রসারতার দৈর্ঘ্য প্রায় 26-27 সেমি এবং 14.5 সেন্টিমিটার লম্বা হয়। 20-27 গ্রাম ওজন। পালকের রং মোটামুটি মলিন ধরনের। প্রধানত ধূসর-বাদামী উপরে এবং পাঁশুটে-সাদা নিচে। চোখের উপর হাল্কা ফ্যাকাশে ডোরা টানা থাকে। কানের পালকাবরনে রুফাসের ছোঁয়া এবং রূপালি সাদা পালকাবরণ শরীরের নিন্মভাগে। লেজের শুরু এবং বাইরের লেজের পালক লালচে শুরু হয়ে কালো একটি টি-আকৃতির প্যাটার্ন তৈরি করে। নারী ও পুরুষের মধ্যে সামান্য পার্থক্য দেখা যায়। আর তা হল পুরুষের চোখ এবং ঠোঁটের মধ্যের কালো রঙ।
প্রজনন পরিসীমা উত্তর-পূর্ব তুরস্ক, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান ।পূর্বদিকে ইরান মাধ্যমে আফগানিস্তান, দক্ষিণ তাজিকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত। শীতকালে দক্ষিনের দিকে পরি জায়ী হয়ে এরা আরব উপদ্বীপ, ইরিত্রিয়া,ইরাক, ইরান, পাকিস্তান ও উত্তর-পশ্চিমে ভারতের দক্ষিণ অংশে চলে আসে। ইস্রায়েল, ইথিওপিয়া, জিবুতি ও নেপালেও এদের দেখা পাওয়া যায় মাঝে মাঝে। সমুদ্রস্তরের 1,200-4,000 মিঃ উপরে পাহাড়ী এলাকায় এই প্রজাতির বংশ বিস্তার ঘটে।
সাধারণত খালি মাটিতে ঘুরে বেড়ায়। পিঁপড়া, বিটল ও শুঁয়োপোকা জাতীয় পোকামাকড় প্রধানত খাবার তালিকাভুক্ত। পাথরের ভেতর থেকে পোকা শুককীট ইত্যাদিকে ঠোঁট দিয়ে টেনে বার করতেও দেখা যায়।
The red-tailed wheatear (Oenanthe chrysopygia), also known as the rusty-tailed wheatear, Persian wheatear or Afghan wheatear, is a small passerine birdbreeding in mountainous areas of south-west and central Asia. It belongs to thewheatear genus Oenanthe which was formerly placed in the thrush family Turdidae but is now in the Old World flycatcher family Muscicapidae. The red-tailed wheatear used to be considered a subspecies of the Kurdistan wheatear (O. xanthoprymna) but is now often regarded as a separate species.
It is 14.5 cm long with a wingspan of 26–27 cm and a weight of about 20-27 g. The plumage is fairly drab, mainly grey-brown above and greyish-white below. It has a faint pale stripe over the eye, a rufous tinge to the ear-coverts and silvery-white underwing-coverts. The rump and bases of the outer tail-feathers are reddish while the rest of the tail is black forming a T-shaped pattern. There is little difference between males and females but the male has black between the eye and bill.
Its breeding range extends from north-east Turkey, Armenia and Azerbaijan eastwards through Iran to Afghanistan, southern Tajikistan and western Pakistan. It migrates south to winter in the Arabian Peninsula, Eritrea, southern parts of Iraqand Iran, Pakistan and north-west India. It has occurred as a vagrant in Israel, Ethiopia, Djibouti and Nepal.
It breeds in mountainous areas from 1,200—4,000 m above sea-level.
It usually forages on bare ground, feeding mainly on insects such as ants, beetles and caterpillars. It will pick food from vegetation, dig with its bill for beetle larvae and launch attacks from an exposed perch on a rock or stone.(info:wikipedia)
পাখি দেখুন পাখি চিনুন #654...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta ]... রেড টেইলড হুইটেয়ার (Oenanthe chrysopygus), রাস্টি টেইলড হুইটেয়ার, পারশিয়ান হুইটেয়ার বা আফগান হুইটেয়ার নামেও পরিচিত। দক্ষিণ-পশ্চিম ও মধ্য এশিয়ার পাহাড়ি এলাকার একটি ছোট চড়াই-জাতীয় পক্ষিবিশেষ। এটা wheatear গোত্র মহাজাতি Oenanthe ।এদের পূর্বে গায়ক পক্ষী পরিবার Turdidae থ্রাস পরিবারভুক্ত করা হয়েছিল । এখন ওল্ড ওয়ার্ল্ড ফ্লাইক্যাচার গোত্রের Muscicapidae পরিবার মধ্যে স্থান দেওয়া হয়েছে। একদা রেড-টেইলড হুইটেয়ার কে কুর্দিস্তান হুইটেয়ার (O. xanthoprymna) এর একটি উপজাতি বিবেচনা করা হত কিন্তু এখন একটি পৃথক প্রজাতি হিসেবে গণ্য করা হয়।
এর পাখার প্রসারতার দৈর্ঘ্য প্রায় 26-27 সেমি এবং 14.5 সেন্টিমিটার লম্বা হয়। 20-27 গ্রাম ওজন। পালকের রং মোটামুটি মলিন ধরনের। প্রধানত ধূসর-বাদামী উপরে এবং পাঁশুটে-সাদা নিচে। চোখের উপর হাল্কা ফ্যাকাশে ডোরা টানা থাকে। কানের পালকাবরনে রুফাসের ছোঁয়া এবং রূপালি সাদা পালকাবরণ শরীরের নিন্মভাগে। লেজের শুরু এবং বাইরের লেজের পালক লালচে শুরু হয়ে কালো একটি টি-আকৃতির প্যাটার্ন তৈরি করে। নারী ও পুরুষের মধ্যে সামান্য পার্থক্য দেখা যায়। আর তা হল পুরুষের চোখ এবং ঠোঁটের মধ্যের কালো রঙ।
প্রজনন পরিসীমা উত্তর-পূর্ব তুরস্ক, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান ।পূর্বদিকে ইরান মাধ্যমে আফগানিস্তান, দক্ষিণ তাজিকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত। শীতকালে দক্ষিনের দিকে পরি জায়ী হয়ে এরা আরব উপদ্বীপ, ইরিত্রিয়া,ইরাক, ইরান, পাকিস্তান ও উত্তর-পশ্চিমে ভারতের দক্ষিণ অংশে চলে আসে। ইস্রায়েল, ইথিওপিয়া, জিবুতি ও নেপালেও এদের দেখা পাওয়া যায় মাঝে মাঝে। সমুদ্রস্তরের 1,200-4,000 মিঃ উপরে পাহাড়ী এলাকায় এই প্রজাতির বংশ বিস্তার ঘটে।
সাধারণত খালি মাটিতে ঘুরে বেড়ায়। পিঁপড়া, বিটল ও শুঁয়োপোকা জাতীয় পোকামাকড় প্রধানত খাবার তালিকাভুক্ত। পাথরের ভেতর থেকে পোকা শুককীট ইত্যাদিকে ঠোঁট দিয়ে টেনে বার করতেও দেখা যায়।
No comments:
Post a Comment