PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON NO. 686. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE..EASTERN IMPERIAL EAGLE... WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. SWETHADRI DORAISWAMY]...The eastern imperial eagle (Aquila heliaca) is a large species of bird of prey that breeds from southeastern Europe to western and central Asia. Most populations are migratory and in winter northeastern Africa and southern and eastern Asia. TheSpanish imperial eagle found in Spain and Portugal, was formerly lumped with this species, the name imperial eagle being used in both circumstances. However, the two are now regarded as separate species due to significant differences in morphology, ecology and molecular characteristics.
The eastern imperial eagle is a large eaglewith a length of 72–90 cm (28–35 in), a wingspan of 1.8–2.16 m (5.9–7.1 ft) and a weight of 2.45–4.55 kilograms (5.4–10.0 lb). Females are about a quarter larger than males. It closely resembles the Spanish imperial eagle, but has far less white to the "shoulder" and it is slightly larger. Generally dark brown; crown, nape, sides of head and neck have pale tawny-buff coloured.
The eastern imperial eagle feeds mainly on hares, hamsters and pheasants as well as a variety of other birds and mammals.
In March or April the female lays two to three eggs. The chicks hatch after about 43 days and leave the nest after 60–77 days. Often, however, only one will survive to leave the nest, with the others dying before becoming fully fledged.[info:wikipedia]
পাখি দেখুন পাখি চিনুন - ৬৮৬....ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল ..ওয়াটার কালার...এ৪... ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল (Aquila heliaca) একটি বৃহৎ মাপের শিকারী পাখির প্রজাতি যাদের দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ থেকে পশ্চিম ও মধ্য এশিয়া তে দেক্তে পাওয়া যায়। মূলতঃ পরিযায়ী শীতকালে উত্তর আফ্রিকা ও দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার চলে আসে। স্প্যানিশ ইম্পিরিয়াল ঈগল স্পেন এবং পর্তুগালে পাওয়া যায়, পূর্বে, এই প্রজাতিদের এবং ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগলকে একি গোত্রের ভাবা তবে এদের এখন আলাদা প্রজাতি হিসাবে গণ্য করা হয় মরফোলজি, ইকোলজি ও মলিকিউলার বৈশিষ্ট্যএর উল্লেখযোগ্য পার্থক্যর কারণে ।
ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল লম্বায় ৭২-৯০ সেমি (২৮-৩৫ ইঞ্চি ) , পাখার প্রসারতার দৈর্ঘ্য প্রায় ১.৮-২.১৬[৫.৯-৭.১ ফুট] মিটার এবং ২.৪৫-৪.৫৫ কেজি (৫.৪-১০.০ পাউণ্ড) ওজনের হয়। মেয়ে পাখিরা পুরুষদের চেয়ে বড় হয়। এটা স্পেনীয় ইম্পিরিয়াল ঈগল দের মতই দেখতে কিন্তু কাঁধের সাদা অংশ কম থাকে এবং এরা ওদের চেয়ে সামান্য বড় মাপের হয়। সাধারণত গাঢ় বাদামী রঙ হয় এদের; সাথেই মুকুট, গলা, মাথা এবং ঘাড় এর পালক ফ্যাকাশে কটা-বাদামি রঙের হয়।
ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল বড় জাতের খরগোস , হ্যামস্টার এবং ফেজান্ট জাতীয় পাখি শিকার করে থাকে। সেইসাথেই অন্য পাখি ও স্তন্যপায়ী দের ধরতেও দেখা যায়।
মার্চ বা এপ্রিল মাসে দুই থেকে তিনটি ডিম পাড়ে। প্রায় ৪৩ দিন পর ডিম ফোটে এবং ৬০-৭৭ দিন পর বাসা ছেড়ে উড়তে সক্ষম হয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে মাত্র একটি বাচ্চাপাখিই সম্পূর্ণরূপে পালক জন্মানো পর্যন্ত বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়।
The eastern imperial eagle is a large eaglewith a length of 72–90 cm (28–35 in), a wingspan of 1.8–2.16 m (5.9–7.1 ft) and a weight of 2.45–4.55 kilograms (5.4–10.0 lb). Females are about a quarter larger than males. It closely resembles the Spanish imperial eagle, but has far less white to the "shoulder" and it is slightly larger. Generally dark brown; crown, nape, sides of head and neck have pale tawny-buff coloured.
The eastern imperial eagle feeds mainly on hares, hamsters and pheasants as well as a variety of other birds and mammals.
In March or April the female lays two to three eggs. The chicks hatch after about 43 days and leave the nest after 60–77 days. Often, however, only one will survive to leave the nest, with the others dying before becoming fully fledged.[info:wikipedia]
পাখি দেখুন পাখি চিনুন - ৬৮৬....ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল ..ওয়াটার কালার...এ৪... ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল (Aquila heliaca) একটি বৃহৎ মাপের শিকারী পাখির প্রজাতি যাদের দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ থেকে পশ্চিম ও মধ্য এশিয়া তে দেক্তে পাওয়া যায়। মূলতঃ পরিযায়ী শীতকালে উত্তর আফ্রিকা ও দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার চলে আসে। স্প্যানিশ ইম্পিরিয়াল ঈগল স্পেন এবং পর্তুগালে পাওয়া যায়, পূর্বে, এই প্রজাতিদের এবং ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগলকে একি গোত্রের ভাবা তবে এদের এখন আলাদা প্রজাতি হিসাবে গণ্য করা হয় মরফোলজি, ইকোলজি ও মলিকিউলার বৈশিষ্ট্যএর উল্লেখযোগ্য পার্থক্যর কারণে ।
ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল লম্বায় ৭২-৯০ সেমি (২৮-৩৫ ইঞ্চি ) , পাখার প্রসারতার দৈর্ঘ্য প্রায় ১.৮-২.১৬[৫.৯-৭.১ ফুট] মিটার এবং ২.৪৫-৪.৫৫ কেজি (৫.৪-১০.০ পাউণ্ড) ওজনের হয়। মেয়ে পাখিরা পুরুষদের চেয়ে বড় হয়। এটা স্পেনীয় ইম্পিরিয়াল ঈগল দের মতই দেখতে কিন্তু কাঁধের সাদা অংশ কম থাকে এবং এরা ওদের চেয়ে সামান্য বড় মাপের হয়। সাধারণত গাঢ় বাদামী রঙ হয় এদের; সাথেই মুকুট, গলা, মাথা এবং ঘাড় এর পালক ফ্যাকাশে কটা-বাদামি রঙের হয়।
ইস্টার্ন ইম্পিরিয়াল ঈগল বড় জাতের খরগোস , হ্যামস্টার এবং ফেজান্ট জাতীয় পাখি শিকার করে থাকে। সেইসাথেই অন্য পাখি ও স্তন্যপায়ী দের ধরতেও দেখা যায়।
মার্চ বা এপ্রিল মাসে দুই থেকে তিনটি ডিম পাড়ে। প্রায় ৪৩ দিন পর ডিম ফোটে এবং ৬০-৭৭ দিন পর বাসা ছেড়ে উড়তে সক্ষম হয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে মাত্র একটি বাচ্চাপাখিই সম্পূর্ণরূপে পালক জন্মানো পর্যন্ত বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়।
No comments:
Post a Comment