PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON NO. 676.. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...MALABAR WHISTLING THRUSH... WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. RAJA PRASATH DORAIRAJ]... The Malabar whistling thrush (Myophonus horsfieldii) is a whistling thrush in the family Muscicapidae. They are also known locally by the name of whistling schoolboy for the whistling calls that they make at dawn that have a very human quality. The species is a resident in the Western Ghats and associated hills of peninsular India including central India and parts of the Eastern Ghats.
This large thrush appears blackish with shiny patches of blue on the forehead and shoulders. The blue becomes visible only in oblique lighting. The bill and legs are black. The sexes are indistinguishable and juveniles are more brownish and lack the blue forehead.
25–30 cm lenth; 101–130 gm.weight.
Song a long unpredictable series of rich, mournful, low-pitched, uncannily human-like whistles.
The species is omnivorous, eating a wide range of insects, crabs, frogs, earthworms and berries. They are usually seen singly or in pairs.
This is a bold species and is often found close to human habitation. The male sings its varied and melodious whistling song from trees during summer. They may sing for a long time around dawn but at other times of the day they often utter sharp single or two note whistles. They were once popular as cage birds, with the ability to learn entire tunes. They bathe frequently in water usually in the mornings and evenings but at midday during hot weather.(info:wikipedia)
পাখি দেখুন পাখি চিনুন - ৬৭৬...মালাবার হুইস্লিং থ্রাস...WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. RAJA PRASATH DORAIRAJ]...মালাবার হুইস্লিং থ্রাস (Myophonus horsfieldii) Muscicapidae পরিবার এর হুইস্লিং থ্রাস গোত্রের পাখি। এদের হুইস্লিং স্কুলবয় নামেও ডাকা হয় কারন এরা ভোর বেলাতে প্রায় মানুষের মতই শিস দিতে অভ্যস্ত। এরা উপদ্বীপীয় ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতমালা, পূর্ব ঘাট পর্বতমালা ও মধ্য ভারতের বাসিন্দা।
বড় মাপের এই পাখিদের রং মূলত কালো সাথে কপাল এবং কাঁধের উপর নীল চকচকে প্যাচ থাকে। নীল রং শুধুমাত্র তেরছাভাবে আলো পড়লে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। ঠোঁট এবং পা কালো । নারী ও পুরুষ আলাদা করে চেনা যায় এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের রঙ কটা বাদামী এবং নীল কপাল থাকে না। ২৫-৩০ সেমি লম্বা। ১০১-১৩০ গ্রাম ওজন।
এদের গান একটানা নিচুপর্দার,”আন ক্যানি” ধরনের একটি দীর্ঘ সিরিজের শিস।
এরা সর্বভুক প্রজাতি। পোকামাকড়, কাঁকড়া, ব্যাঙ, কেঁচো, ফল সবই খায়। এই হুইস্লিং থ্রাসদের সাধারণত এককভাবে বা জোড়াতে দেখা যায়।
বেশ সাহসী প্রজাতি এবং প্রায়ই মানব বসতির আশেপাসে এদের দেখতে পাওয়া যায়। পুরুষেরা গ্রীষ্মকালে গাছ থেকে বৈচিত্র্যময়তায় ভরা এবং সুমধুর শিস দিয়ে গান করে্রে।এরা ভোরবেলাতে দীর্ঘ সময় নিয়ে গান শোনায় আর দিনের অন্যান্য সময়ে সাধারণত একক বা দুই মাত্রা বিশিষ্ট শিস দেয়। একসময় এরা খাঁচার পাখি হিসেবে খুব জনপ্রিয় ছিল, সুর শিখতে পারার অসাধারন ক্ষমতা থাকার জন্য।
সকাল ও সন্ধ্যায় স্নান করা এদের অভ্যাস। গরম কালে দুপুরেও সুযোগ পেলেই ঘন ঘন স্নান করতে দেখা যায়।
This large thrush appears blackish with shiny patches of blue on the forehead and shoulders. The blue becomes visible only in oblique lighting. The bill and legs are black. The sexes are indistinguishable and juveniles are more brownish and lack the blue forehead.
25–30 cm lenth; 101–130 gm.weight.
Song a long unpredictable series of rich, mournful, low-pitched, uncannily human-like whistles.
The species is omnivorous, eating a wide range of insects, crabs, frogs, earthworms and berries. They are usually seen singly or in pairs.
This is a bold species and is often found close to human habitation. The male sings its varied and melodious whistling song from trees during summer. They may sing for a long time around dawn but at other times of the day they often utter sharp single or two note whistles. They were once popular as cage birds, with the ability to learn entire tunes. They bathe frequently in water usually in the mornings and evenings but at midday during hot weather.(info:wikipedia)
পাখি দেখুন পাখি চিনুন - ৬৭৬...মালাবার হুইস্লিং থ্রাস...WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. RAJA PRASATH DORAIRAJ]...মালাবার হুইস্লিং থ্রাস (Myophonus horsfieldii) Muscicapidae পরিবার এর হুইস্লিং থ্রাস গোত্রের পাখি। এদের হুইস্লিং স্কুলবয় নামেও ডাকা হয় কারন এরা ভোর বেলাতে প্রায় মানুষের মতই শিস দিতে অভ্যস্ত। এরা উপদ্বীপীয় ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতমালা, পূর্ব ঘাট পর্বতমালা ও মধ্য ভারতের বাসিন্দা।
বড় মাপের এই পাখিদের রং মূলত কালো সাথে কপাল এবং কাঁধের উপর নীল চকচকে প্যাচ থাকে। নীল রং শুধুমাত্র তেরছাভাবে আলো পড়লে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। ঠোঁট এবং পা কালো । নারী ও পুরুষ আলাদা করে চেনা যায় এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের রঙ কটা বাদামী এবং নীল কপাল থাকে না। ২৫-৩০ সেমি লম্বা। ১০১-১৩০ গ্রাম ওজন।
এদের গান একটানা নিচুপর্দার,”আন ক্যানি” ধরনের একটি দীর্ঘ সিরিজের শিস।
এরা সর্বভুক প্রজাতি। পোকামাকড়, কাঁকড়া, ব্যাঙ, কেঁচো, ফল সবই খায়। এই হুইস্লিং থ্রাসদের সাধারণত এককভাবে বা জোড়াতে দেখা যায়।
বেশ সাহসী প্রজাতি এবং প্রায়ই মানব বসতির আশেপাসে এদের দেখতে পাওয়া যায়। পুরুষেরা গ্রীষ্মকালে গাছ থেকে বৈচিত্র্যময়তায় ভরা এবং সুমধুর শিস দিয়ে গান করে্রে।এরা ভোরবেলাতে দীর্ঘ সময় নিয়ে গান শোনায় আর দিনের অন্যান্য সময়ে সাধারণত একক বা দুই মাত্রা বিশিষ্ট শিস দেয়। একসময় এরা খাঁচার পাখি হিসেবে খুব জনপ্রিয় ছিল, সুর শিখতে পারার অসাধারন ক্ষমতা থাকার জন্য।
সকাল ও সন্ধ্যায় স্নান করা এদের অভ্যাস। গরম কালে দুপুরেও সুযোগ পেলেই ঘন ঘন স্নান করতে দেখা যায়।
No comments:
Post a Comment