Saturday, December 31, 2016

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ...গ্রীন শ্রাইক্-ব্যাবলার ... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...GREEN SHRIKE BABBLER

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #650. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...GREEN SHRIKE BABBLER ... WATERCOLOUR...A4.. 2016..[From the photograph of Mr.Dibyendu Ash]... The green shrike-babbler (Pteruthius xanthochlorus) is a bird species that was earlier placed in the family Timaliidae. The species is now considered to be an Asianoffshoot of the American vireos and belongs in the Vireonidae family.
This species is about 13 centimeters in length. The male bird has a grey head, with olive-green on its back. Its throat and breast are a pale ashy grey color, with a yellow belly. The crown is blackish. The female bird is slightly duller than the male and has a greyish crown.
It is found in Bhutan, China, India, Myanmar, Nepal, Pakistan, and Vietnam. Its natural habitat is subtropical or tropical moist montane forests. This species is usually found in deciduous and coniferous forests, at altitudes of 2100-3000 meters above sea level, during most seasons. However, they may descend to lower altitudes in winter. In India, the species is found in Darjeeling, Sikkim and Arunachal Pradesh.
The diet consists of insects such as ants and beetles as well as berries and seeds.[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন #650...গ্রীন শ্রাইক্-ব্যাবলার ... WATERCOLOUR...A4.. 2016..[From the photograph of Mr.Dibyendu Ash]...গ্রীন শ্রাইক্-ব্যাবলার (Pteruthius xanthochlora) কে আগে Timaliidaeপরিবার এর মধ্যে গণনা করা হত। এখন এই প্রজাতিকে আমেরিকান vireos একটি এশিয়ান প্রশাখা হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং Vireonidae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ।
এই প্রজাতির দৈর্ঘ্য প্রায় 13 সেন্টিমিটার হয়। পুরুষ পাখি ধূসর রঙা মাথা এবং পিঠে জলপাই সবুজ রঙ থাকে। গলা ও বুকের রং পাণ্ডুবর্ণ ছাইরঙা ধূসর হলুদ পেট । মাথার মুকুট কালচে ধরনের। মহিলা পাখি পুরুষ চেয়ে সামান্য ফ্যাকাশে রঙের হয় এবং একটি পাঁশুটে মুকুট থাকে।
এদের ভুটান, চীন, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও ভিয়েতনাম পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক বাসস্থান প্রায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা ক্রান্তীয় আর্দ্র পার্বত্য অরণ্য অঞ্চল। এই প্রজাতিকে সমুদ্রতল থেকে 2100-3000 মিটার উচ্চতায় পর্ণমোচী এবং সরলবর্গীয় বনে দেখতে পাওয়া যায়। অবশ্য এরা শীতকালে কম উচ্চতায় নেমেও আসে। ভারতে এই প্রজাতি দার্জিলিং, সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশে দেখতে পাওয়া যায়।
পিঁপড়ে ও বিটল প্রজাতির পোকা মাকড় প্রধান খাদ্য।এর সাথে বেরি জাতীয় ফল ও গাছের বীজ ও খেতে দেখা যায়।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন...কোল টিট ...COAL TIT ...Observe the bird and recognize

RECOGNIZE...COAL TIT ...Observe the bird and recognize... Coloured Pencil and Gelpen...A5.... 2016..[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta ]... The coal tit (Periparus ater) is a passerine bird in the tit family Paridae. It is a widespread and common resident breeder throughout temperate to subtropicalEurasia and northern Africa. The black-crested tit is now usually included in thisspecies.
Most authorities still treat the coal tit in the subgenus Periparus, but the American Ornithologists' Union considers Periparusa distinct genus.
The coal tit is 10–11.5 cm in length, and has a distinctive large white nape spot on its black head. The head, throat and neck of the adult are glossy blue-black, setting off the off-white sides of the face (tinged grey to yellow depending on subspecies) and the brilliant white nape; the white tips of the wing coverts appear as two wingbars. The underparts are whitish shading through buff to rufous on the flanks. The bill is black, the legs lead-coloured, and irides dark brown.
The young birds are duller than the adults, lacking gloss on the black head, and with the white of nape and cheeks tinged with yellow.
While searching for food, coal tit flocks keep contact with incessant short dee orsee-see calls. The species' song – if "song" it can be called – is a strident if-he, if-he, if-he, heard most frequently from January to June, but also in autumn. One variant of this song ends with a sharp ichi.
Its food is similar to that of the others; it is keen on beechmast, picks out the seeds from fir (Abies) and larch (Larix) cones, and joins Carduelis redpollsand siskins in alders (Alnus) and birches (Betula). It will also visit gardens to feed on a variety of foods put out, particularlysunflower seeds.[info:wikipedia]
পাখি দেখুন পাখি চিনুন #651...Coloured Pencil and Gelpen...A5.. 2016..[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta ]..কোল টিট (Periparus ater) টিট পরিবার Paridae এর একটি চড়াই-জাতীয় পাখি। এদের ক্রান্তীয় ইউরেশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল সহ সর্বত্র দেখতে পাওয়া যায়। ব্ল্যাক ক্রেস্টেড টিট কেও সাধারণত এই প্রজাতির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বেশীর ভাগ পাখিবিদ এখনও একে subgenus Peripar বলে মানলেও আমেরিকান পক্ষীবিদ ইউনিয়ন একে Periparusa স্বতন্ত্র মহাজাতি বলে মনে করে।
কোল টিট এর দৈর্ঘ্য 10-11.5 সেমি, কালো মাথার উপর একটি স্বতন্ত্র বড় সাদা দাগ থাকে।। বয়স্কদের মাথা, গলা ও ঘাড় চকচকে কালছে নীল, মুখ এবং উজ্জ্বল সাদা গ্রীবার (উপপ্রজাতির উপর নির্ভর করে হলুদ ধূসর tinged) এর অফ হোয়াইট এর ছোপ। সাদা কালোর মুকুট থাকে। পালকের ওপর সাদা রঙ এর দুটি wingbars দেখা যায়। শরীরের নিচের অংশ সাদার সাথে বাদামি ও রুফাসের মিশ্রন থাকে। ঠোঁট কালো, পা সিসা রঙের এবং চোখের মনি গাঢ় বাদামী।
তরুণ পাখিদের রং প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে ফ্যাকাশে কালো মাথায় চক চকে ভাব থাকে না। গ্রীবা সাদা এবং হলুদ রং থাকে থুতনির কাছে।
খাদ্য অনুসন্ধানের সময়, কোল টিটরা ঝাঁকে ঝাঁকে ঘুরে বেড়ায় এবং অবিশ্রান্ত ছোট ডি ডি বা শি শি ডাক ছাড়ে। এই প্রজাতি র 'গান - যদি "গান" বলা হয় তবেই – উচ্চ মাত্রার ইফ হি... ইফ হি। জানুয়ারি থেকে জুন মাসে সবচেয়ে ঘন ঘন শোণা যায় এবং 
শরৎকালেও। কখনো এই গানের সমাপ্তি ঘটে এক অতিউচ্চ মাত্রার ইচি শব্দ দিয়ে ।
এদের খাদ্য অন্য টিটদের অনুরূপ। এটা বাগানে ঘুরে ঘুরে খাবার সংগ্রহ করে বিশেষ করে fir (Abies) এবং larch (Larix) cones। আর সূর্য মুখী ফলের বীজ খুবই পছন্দ করে।

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON ... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...LESSER COUCAL

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #652. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...LESSER COUCAL ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. KALLOL MAJUMDAR ]... The lesser coucal (Centropus bengalensis) is a species of cuckoo in the Cuculidaefamily. It has a wide distribution range that overlaps with several other similar species. The habitat in which it is found is often marshy land with grass and tree cover. It is distinguished by its smaller size, less prominent bill, pale shaft streaks on the feathers of the head and back. It has a much longer claw on its hind toe and a distinct call. It is also among the few coucals that show season plumage differences but like in other coucals, the sexes cannot be distinguished in the field.
This slightly smaller-sized and shorter-billed coucal has a very long hind claw, the longest within the genus. The overall plumage, as in many other coucals, is of a blackish bird with a long tail and rufous wings. They have two plumages, a breeding plumage in which the head and upper back are glossy with dark shafts to the feather and a duller non-breeding plumage in which the feather shafts on the head and back are whitish. The wing coverts also have pale shafts showing as whitish streaks on the brown feathers. The central upper tail coverts are barred and very long. The iris is darker brown and not the crimson red as in the greater coucal. 
In the past, this species was lumped along with the Malagasy coucal (Centropus toulou) but comparison of DNA sequences suggest that the lesser coucal is more closely related to the black coucal (Centropus grillii) and Philippine coucal (Centropus viridis) than to any other relatives.
The calls of the lesser coucal include a series of low double "whoot-woot" or "kurook" notes that increase in tempo and descend in pitch.
The species is widely distributed west from the Indian subcontinent (but not in Sri Lanka despite an old report of a skin of doubtful provenance) extending east across Southeast Asia.[INFO:WIKIPEDIA]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন....ব্ল্যাক উইংড কাক্কু শ্রাইক ....OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...BLACK WINGED CUCKOO SHRIKE

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #653. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...BLACK WINGED CUCKOO SHRIKE ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. NILADRI KARMAKAR ]... The black-winged cuckooshrike or lesser grey cuckoo-shrike or dark grey cuckooshrike (Coracina melaschistos) is a species of cuckooshrike found in Southto Southeast Asia. Despite the name, they ( cuckooshrikes ) are unrelated to shrikesor cuckoos. They have broad based bills with grey upper parts, black wings, white vent, graduated white-tipped tails, black bills and legs. Females are overall lighter in all taxa.
It is distributed from Northeast Pakistan through the lower Himalayan region (Uttarakhand, Nepal. Arunachal Pradesh and into the hills of NE Myanmar continuing to China and Southeast Asia. Arunachal Pradesh and into the hills of NEMyanmar continuing to China and Southeast Asia
Call: Loud twit twit to we, descending in scale.
Their diet consists mainly of caterpillars, beetles and other bugs.

পাখি দেখুন পাখি চিনুন #653...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. Niladri Karmakar ]... ব্ল্যাক উইংড কাক্কু শ্রাইক বা ক্ষুদ্রতর , ধূসর কাক্কু-শ্রাইক্ বা গাঢ় ধূসর কাক্কু শ্রাইক্ (Coracina melaschistos) cuckooshrike এর একটি প্রজাতি । যাদের দক্ষিন থেকে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় দেখতে পাওয়া যায়। উত্তর পূর্ব পাকিস্তান থেকে নিম্ন হিমালয়ের বিস্তৃত অঞ্চল(উত্তরাখণ্ড, নেপাল, অরুণাচল প্রদেশ এবং উঃপূঃ মায়ানমার এর পাহাড় সহ চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া)এদের বিচরণ ক্কেত্র।
কাক্কু বা কোকিলের নাম জুড়ে থাকলেও এদের সাথে কোকিলের কোন সম্পর্ক নেই। এদের শরীরের উপরের অংশ ধূস্র রঙের। কালো পাখনাদ্বয়। সাদা পেট। সাদা ফুটকি দেওয়া লেজ। কালো চড়া ধাঁচের ঠোঁট এবং কালো পা। মেয়ে পাখীদের শরী্র তুলনামূলক ভাবে হাল্কা রঙের।
উচ্চমাত্রার টুইট টুইট থেকে উই এর নিম্ন ধ্বনিতে ঘোরা ফেরা করে এদের ডাক।
এদের খাদ্যের তালিকা প্রধানত শুঁয়োপোকা, বিটল এবং অন্যান্য পোকামাকড় নিয়ে গঠিত।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন...রেড টেইলড হুইটেয়ার ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED TAILED WHEATEAR

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #654. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED TAILED WHEATEAR ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. SUMIT SENGUPTA]... 
The red-tailed wheatear (Oenanthe chrysopygia), also known as the rusty-tailed wheatear, Persian wheatear or Afghan wheatear, is a small passerine birdbreeding in mountainous areas of south-west and central Asia. It belongs to thewheatear genus Oenanthe which was formerly placed in the thrush family Turdidae but is now in the Old World flycatcher family Muscicapidae. The red-tailed wheatear used to be considered a subspecies of the Kurdistan wheatear (O. xanthoprymna) but is now often regarded as a separate species.
It is 14.5 cm long with a wingspan of 26–27 cm and a weight of about 20-27 g. The plumage is fairly drab, mainly grey-brown above and greyish-white below. It has a faint pale stripe over the eye, a rufous tinge to the ear-coverts and silvery-white underwing-coverts. The rump and bases of the outer tail-feathers are reddish while the rest of the tail is black forming a T-shaped pattern. There is little difference between males and females but the male has black between the eye and bill.
Its breeding range extends from north-east Turkey, Armenia and Azerbaijan eastwards through Iran to Afghanistan, southern Tajikistan and western Pakistan. It migrates south to winter in the Arabian Peninsula, Eritrea, southern parts of Iraqand Iran, Pakistan and north-west India. It has occurred as a vagrant in Israel, Ethiopia, Djibouti and Nepal.
It breeds in mountainous areas from 1,200—4,000 m above sea-level.
It usually forages on bare ground, feeding mainly on insects such as ants, beetles and caterpillars. It will pick food from vegetation, dig with its bill for beetle larvae and launch attacks from an exposed perch on a rock or stone.(info:wikipedia)

পাখি দেখুন পাখি চিনুন #654...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta ]... রেড টেইলড হুইটেয়ার (Oenanthe chrysopygus), রাস্টি টেইলড হুইটেয়ার, পারশিয়ান হুইটেয়ার বা আফগান হুইটেয়ার নামেও পরিচিত। দক্ষিণ-পশ্চিম ও মধ্য এশিয়ার পাহাড়ি এলাকার একটি ছোট চড়াই-জাতীয় পক্ষিবিশেষ। এটা wheatear গোত্র মহাজাতি Oenanthe ।এদের পূর্বে গায়ক পক্ষী পরিবার Turdidae থ্রাস পরিবারভুক্ত করা হয়েছিল । এখন ওল্ড ওয়ার্ল্ড ফ্লাইক্যাচার গোত্রের Muscicapidae পরিবার মধ্যে স্থান দেওয়া হয়েছে। একদা রেড-টেইলড হুইটেয়ার কে কুর্দিস্তান হুইটেয়ার (O. xanthoprymna) এর একটি উপজাতি বিবেচনা করা হত কিন্তু এখন একটি পৃথক প্রজাতি হিসেবে গণ্য করা হয়।
এর পাখার প্রসারতার দৈর্ঘ্য প্রায় 26-27 সেমি এবং 14.5 সেন্টিমিটার লম্বা হয়। 20-27 গ্রাম ওজন। পালকের রং মোটামুটি মলিন ধরনের। প্রধানত ধূসর-বাদামী উপরে এবং পাঁশুটে-সাদা নিচে। চোখের উপর হাল্কা ফ্যাকাশে ডোরা টানা থাকে। কানের পালকাবরনে রুফাসের ছোঁয়া এবং রূপালি সাদা পালকাবরণ শরীরের নিন্মভাগে। লেজের শুরু এবং বাইরের লেজের পালক লালচে শুরু হয়ে কালো একটি টি-আকৃতির প্যাটার্ন তৈরি করে। নারী ও পুরুষের মধ্যে সামান্য পার্থক্য দেখা যায়। আর তা হল পুরুষের চোখ এবং ঠোঁটের মধ্যের কালো রঙ।
প্রজনন পরিসীমা উত্তর-পূর্ব তুরস্ক, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান ।পূর্বদিকে ইরান মাধ্যমে আফগানিস্তান, দক্ষিণ তাজিকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত। শীতকালে দক্ষিনের দিকে পরি জায়ী হয়ে এরা আরব উপদ্বীপ, ইরিত্রিয়া,ইরাক, ইরান, পাকিস্তান ও উত্তর-পশ্চিমে ভারতের দক্ষিণ অংশে চলে আসে। ইস্রায়েল, ইথিওপিয়া, জিবুতি ও নেপালেও এদের দেখা পাওয়া যায় মাঝে মাঝে। সমুদ্রস্তরের 1,200-4,000 মিঃ উপরে পাহাড়ী এলাকায় এই প্রজাতির বংশ বিস্তার ঘটে। 
সাধারণত খালি মাটিতে ঘুরে বেড়ায়। পিঁপড়া, বিটল ও শুঁয়োপোকা জাতীয় পোকামাকড় প্রধানত খাবার তালিকাভুক্ত। পাথরের ভেতর থেকে পোকা শুককীট ইত্যাদিকে ঠোঁট দিয়ে টেনে বার করতেও দেখা যায়।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ....কাস্পিয়ান টার্ন ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...CASPIAN TERN

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #655. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...CASPIAN TERN ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. ANAND PENDHARKAR]... The Caspian tern (Hydroprogne caspia, formerly Sterna caspia) is a species of tern, with a subcosmopolitan but scattered distribution. Despite its extensive range, it is monotypic of its genus, and has no subspecies accepted either. In New Zealandit is also known by the Maori name taranui.
It is the world's largest tern with a length of 48–60 cm (19–24 in), a wingspan of 127–145 cm (50–57 in) and a weight of 530–782 g (18.7–27.6 oz). Adult birds have black legs, and a long thick red-orange bill with a small black tip. They have a white head with a black cap and white neck, belly and tail. The upper wings and back are pale grey; the underwings are pale with dark primary feathers. In flight, the tail is less forked than other terns and wing tips black on the underside. In winter, the black cap is still present (unlike many other terns), but with some white streaking on the forehead. The call is a loud heron-like croak.
They feed mainly on fish, which they dive for, hovering high over the water and then plunging. They also occasionally eat large insects, the young and eggs of other birds and rodents.
The chicks are variable in plumage pattern, from pale creamy to darker grey-brown; this variation assists adults in recognizing their own chicks when returning to the colony from feeding trips.[INFO:WIKIPEDIA]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন #655...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. Anand Pendharkar ]...কাস্পিয়ান টার্ন (Hydroprogne caspia, পূর্বে Sterna caspia) একটি সামুদ্রিক পক্ষী প্রজাতি। মোটামুটি বিশ্বজনীন কিন্তু বিক্ষিপ্ত ভাবে এদের দেখা মেলে। বিশ্বজনীন হওয়া সত্ত্বেও, এরা তার মহাজাতির একমাত্র প্রতিনিধি যাদের কোন অধস্তন প্রজাতি গৃহীত হয়নি। নিউজিল্যান্ডে এটিকে মাওরি ভাষার নাম তারানুই বলে ডাকা হয়।
দৈর্ঘ্য প্রায় 48-60 সেমি (19-24 ইঞ্চি), পাখার প্রসারতার দৈর্ঘ্য 127-145 সেমি (50-57ইঞ্চি) এবং 530-782 গ্রাম (18.7-27.6 আউনশ) ওজন একে বিশ্বের বৃহত্তম টার্ন এর স্বীকৃতি দিয়েছে। প্রাপ্তবয়স্ক পাখির কালো পা , এবং একটি ছোট কালো টিপ দেওয়া দীর্ঘ লাল-কমলা ঠোঁট থাকে। সাদা ঘাড়, পেট, লেজ ও সাদা মাথা এবং তাতে ঠিক যেন একটি কালো টুপি পড়ানো। উপরের পাখনা এবং পশ্চাতদ্দেশ ফ্যাকাশে ধূসর রঙের হয়। পাখনার নিচের অংশ ফ্যাকাশে ও কালছে পালকে ঢাকা থাকে। অন্যান্য অনেক টার্নদের মতো ওড়ার সময়ে এদের লেজ কাঁটার মতো বিভক্ত হয় না। পাখনার নিচের দিকের অগ্রভাগে কালো ফোঁটা থাকে। শীতকালে, কালো টুপি বর্তমান থাকে যা অন্যান্য টার্নদের ক্ষেত্রে হয় না। যদিও কপালে কিছু সাদা দাগ দেখা যায়। এদের ডাক উচ্চ মাত্রায় বকের অসন্তোষ প্রকাশের ডাকের মতো। 
এরা মাছ খেতেই ভালবাসে। যা ধরার জন্য জলের ওপর অনেকক্ষণ ভেসে থেকে দ্রুত ঝাঁপ দিয়ে ডুব দেয়। মাঝে মাঝে বড় পোকামাকড় , অন্যান্য পাখিদের ডিম ও বাচ্চা এবং টিক টিকি জাতিয় প্রানীও শিকার করে।
কাস্পিয়ান টার্ন এর বাচ্চাদের পাল্কের রঙ পরিবর্তিত হয় ফ্যাকাশে ক্রিম রঙ থেকে ঘন ধূসরবাদামীতে। লক্ষ্য করে দেখা গেছে এই রঙের পরিবর্তন অভিভাবকদের সাহায্য করে নিজেদের বাচ্চা চিনে নিতে জকন তারা খাবার সংগ্রহ করে বাসায় ফিরে আসে।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন...টওনি বেলিড ব্যাবলার ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...TAWNY BELLIED BABBLER

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #656. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...TAWNY BELLIED BABBLER ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. RAVIRAJA PONNUSWAMY]... The Tawny-bellied babbler (Dumetia hyperythra) also known in older Indian works as the rufous-bellied babbler is a small babbler that forages in groups in low scrub forests. Like other members of the large Old World babbler family they arepasserine birds characterised by soft fluffy plumage. Found in small groups that skulk inside scrub, three subspecies are recognized in South Asia. The nominatehyperythra and albogularis found in India and phillipsi of Sri Lanka.
The tawny-bellied babbler is a small babbler at 13 cm including its long tail. It is dark brown above and orange-buff below, with a rufous grey crown. The feathers on the forehead are stiff and the tail has cross rays and is otherwise olive brown. The throat is white in the populations of peninsular India and Sri Lanka. The Sri Lankan population however has a larger beak and paler underparts.
Like most babblers, it is not migratory, and has short rounded wings and a weak flight. It feeds mainly on insects and nectar.The vocalisation patterns are distinct among the subspecies.[INFO:WIKIPEDIA]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন #656...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. Raviraja Ponnuswamy ]...টওনি বেলিড ব্যাবলার (Dumetia hyperythra)পাখিকে রুফাস বেলিড ব্যাবলার নামেও এর ডাকা হয়ে থাকে। একটি ছোট ব্যাবলার যে কম ঘনত্বের বন জঙ্গলে দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায়। ওল্ড ওয়ার্ল্ড ব্যাবলার পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মতো এরাও নরম তুলতুলে পালকের আবরণ যুক্ত পাখি এবং পাসারিন গোত্রের। দক্ষিণ এশিয়ায় তিনটি প্রজাতি স্বীকৃত হয়েছে।ছবিতে দেওয়া hyperythra এবং albogularis ভারতে পাওয়া যায় এবং শ্রীলংকাতে phillipsi প্রজাতি।
টওনি বেলিড ব্যাবলার এর লেজ সহ মাত্র 13 সে.মি., অর্থাৎ এটি একটি ছোট ধরনের ব্যাবলার। উপরে গাঢ় বাদামী এবং নিচে কমলা-বাদামি রঙ, একটি রুফাস ধূসর মুকুট থাকে মাথায়। কপালে পালক শক্ত শক্ত এবং জলপাই বাদামী রঙের লেজ। গলা উপদ্বীপীয় ভারত ও শ্রীলঙ্কায় সাদা রঙের। শ্রীলঙ্কার প্রজাতির অবশ্য একটি বড় ঠোঁট থাকে তুলনামূলক ভাবে এবং দেহের নিম্নভাগের রঙ ফ্যাকাশে হয়।
অন্যান্য ব্যাবলারদের মতো এটি পরিযায়ী নয়। ছোট বৃত্তাকার পাখা এবং এদের ওড়ার ক্ষমতাও সীনিত। এরা পোকামাকড় এবং ফুলের মধু খেতে ভালোবাসে।এদের ডাকের ধরণ উপপ্রজাতির মধ্যে স্বতন্ত্র।

পাখী দেখুন পাখী চিনুন...রুফাস ব্রেস্টেড অ্যাক্সেন্টর...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RUFOUS BREASTED ACCENTOR



PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #657. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RUFOUS BREASTED ACCENTOR ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. SUBRATA MUKHERJEE]... The rufous-breasted accentor (Prunella strophiata) is a species of bird in thePrunellidae family, endemic to the Himalayas, descending in the winter to lower-to-middle altitudes. It is found in Afghanistan, Bhutan, Tibet, India, Myanmar, Nepal, andPakistan.
Its natural habitat is temperate forests.
15 cm; 18 g. Has conspicuous supercilium white in front of eye, becoming broader and ochraceous above and behind eye, and blackish lateral crownstripe; blackish cheeks.
Song, delivered from rock or occasionally in flight, very frequent at start of breeding.
Invertebrates, including worms; small seeds, berries and fruit. Forages in skulking manner on ground beneath bushes.
Nest a deep cup of moss, dried stems and lichen, lined with grass.
Not globally threatened. Most widespread and abundant accentor in W of range; probably less numerous in China. No estimate of numbers available.[INFO:WIKIPEDIA]
পাখী দেখুন পাখী চিনুন #657....রুফাস ব্রেস্টেড অ্যাক্সেন্টর... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...রুফাস ব্রেস্টেড অ্যাক্সেন্টর... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. SUBRATA MUKHERJEE]... রুফাস ব্রেস্টেড অ্যাক্সেন্টর (Prunella strophiata), Prunellidae পরিবারের একটি প্রজাতি। হিমালয় মুল আবাসস্থল। শীতকালে নিম্ন থেকে মধ্য উচ্চতার অঞ্চলে নেমে আসে । আফগানিস্তান, ভুটান, তিব্বত, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল এবং পকিস্তানে এদের দেখা পাওয়া যায়।
প্রাকৃতিক বাসস্থান নাতিশীতোষ্ণ বনাঞ্চল ।15 সেমি দীর্ঘ; 18 গ্রাম ওজন। চোখের ওপরে ভুরুতে সুস্পষ্ট সাদা রঙ যা কানের পেছন অবধি ক্রমশ মোটা হয়ে যায়। কালচে আড়া দাগের মকুটের মত থাকে এবং কালচে গাল এদের চিনতে সাহায্য করে।
এদের গান শোণা যায় পাথরের ওপর বসে থকা অবস্থায় বা ওড়ার সময়ে। প্রজনন শুরুর দিকে ডাকের মাত্রা খুব ঘন ঘন শোণা যায়।
অমেরুদন্ডী প্রানী, পোকামাকড়, ছোট বীজ, বেরি এবং বিভিন্ন ফল মূল খাদ্য। ঝোপের নিচেরদিকে মাটি খূঁড়ে খাবার খুঁজতে এদের প্রায়শই দেখা যায়। 
এদের বাসা শৈবাল জাতীয় জিনিষ দিয়ে তৈরি একটি গভীর কাপের মতো দেখতে হয়। শুকনো ডালপালা এবং ঘাস দিয়ে যা ভর্তি থাকে।
বিশ্বব্যাপী পরিসীমায় আপাতত এদের কোন রকম দুষ্প্রাপ্যতার সম্ভবনা নেই। চীনে কম ই দেখা যায়।

পাখী দেখুন পাখী চিনুন ...সাউদারন গ্রে শ্রাইক...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...SOUTHERN GREY SHRIKE

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #658. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...SOUTHERN GREY SHRIKE ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. PRANJAL J SAIKIA]... The southern grey shrike (Lanius meridionalis) is a member of theshrike family. The plumage is generally similar to great grey shrike apart from the differences noted below. It is closely related to the great grey shrike, Lanius excubitor, which it was previously considered conspecific; where they co-occur, they do not interbreed and are separated by choice of habitat.
It is slightly smaller and darker than the great grey shrike, and prefers dry open country. 24–25 cm; 48–93 g (mostly 50–70 g). A rather large shrike with fairly long tail. Male nominate race has black facial mask from lores narrowly through eye.
Sometimes it split as a separate species, the steppe grey shrike, L. pallidirostis.
This medium-sized passerinebird eats large insects, smallbirds and rodents.
Wide variety of calls. Repeated double “kwi-rick”, “sheenk-sheenk” or “shihk-shihk”.(info:wikipedia)

পাখী দেখুন পাখী চিনুন ...সাউদারন গ্রে শ্রাইক...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. PRANJAL J SAIKIA]...সাউদারন গ্রে শ্রাইক পাখি (Lanius meridionalis) theshrike পরিবারের একটি সদস্য। পালক সাধারণত গ্রেট গ্রে শ্রাইক পাখির অনুরূপ, কিছু পার্থক্য নিচের দিকে দেখা যায়। এরা ঘনিষ্ঠভাবে গ্রেট গ্রে শ্রাইক পাখি, Lanius excubitor এর সাথে সম্পর্কযুক্ত। যা ইতিপূর্বে conspecific বলে বিবেচিত ছিল ।যদিও কোথাও এরা একত্রে থাকলে, interbreed করে না এবং আবাসস্থলের পছন্দ অপছন্দ দ্বারা সহজেই আলাদা ভাবে চেনা যায়। 
এরা সামান্য ছোট এবং আর গাঢ় রঙের হয় গ্রেট গ্রে শ্রাইকের তুলনায়। শুকনো খোলামেলা জায়গা পছন্দ করে বসবাসের জন্য। 24-25 সেমি লম্বা; 48-93 গ্রাম ওজন (বেশিরভাগই 50-70 গ্রাম) । মোটামুটি লম্বা লেজ। অন্যান্য শ্রাইকদের মধ্যে বেশ বড় মাপেরই বলা যায়। অঙ্কিত প্রজাতির পুরুষের মুখে চোখ থেকে টানা কালো মাস্ক এর মতো থাকে।
কখনও কখনও এটিকে একটি পৃথক প্রজাতি, স্তেপ শ্রাইক, L pallidirostis বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে ।এরা বড় পোকামাকড়, ছোট পাখি এবং ইঁদুর খায়।বিভিন্ন ধরনের ডাক শোণা যায় এদের গলায়। বারংবার ডবল "কিয়ি-রিক", "সিইঙ্ক-সিঈঙ্ক" বা "শিক-শইক”।

পাখী দেখুন পাখী চিনুন...শিরকির মালকোহা...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...SIRKEER MALKOHA

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #659. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...SIRKEER MALKOHA ... WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. SONU ARORA]...The sirkeer malkoha or sirkeer cuckoo (Phaenicophaeus leschenaultii), is a member of the cuckoo order of birds, the Cuculiformes, which also includes the roadrunners, the anis, and the hoatzin. It is a resident bird in the Indian subcontinent.
Size: A largish bird at 42 cm.
Appearance: Mainly earthy brown and rufous in colour, and the long heavy tail is edged with prominently white tipped graduated cross-rayed tail feathers. An obvious relation of the coucal (crow pheasant). Bill is hooked, bright cherry-red and yellow. Sexes are similar, but juveniles are duller and barred above.
Habitat: Largely terrestrial, open scrub and thorn jungle, deciduous secondary jungle. Singly or in pairs.
Behaviour: Stalks about amongst thickets like crow-pheasant, searching for food; insects, lizards, fallen fruits and berries, etc. Runs swiftly through undergrowth looking like mongoose. Feeble flier, but ascends trees rapidly, hopping from branch to branch with great agility, like the coucal.
Call: Normally a subdued "bzuk... bzuk" ; also an alarm call of "p'tang" with a metallic quality.
Food: A variety of insects, caterpillars and small vertebrates. It occasionally eats berries. [info:wikipedia]

পাখী দেখুন পাখী চিনুন...শিরকির মালকোহা...WATERCOLOUR...A4.... 2016..[From the photograph of Mr. SONU ARORA]...শিরকির মালকোহা বা শিরকির কোকিল পাখি (Phaenicophaeus leschenaultii), কোকিল প্রজাতির একটি সদস্য। Cuculiformes গোত্রের মধ্যে এরা পড়ে যাতে roadrunners, anis, এবং hoatzin পাখিরা অন্তর্ভুক্ত। এটা ভারতীয় উপমহাদেশে একটি আবাসিক পাখি।
42 সেমি মাপের বেশ বড় মাপের পাখি।
প্রধানত মেটে বাদামী ও রুফাস রঙের হয়। দীর্ঘ ভারী লেজ যার শেষের দিকে স্পষ্টরূপে সাদা ফু্টকি থাকে। কোকাল বা ক্রো ফেজান্ট এর সাথে সম্পর্ক আছে এদের। উজ্জ্বল চেরি-লাল এবং হলুদ রঙের ঠোঁট হুকের মতো বেঁকানো। স্ত্রী পুরুষ অনুরূপ দেখতে। কিন্তু অপ্রাপ্তবয়স্কদের রঙ ফ্যাকাশে হয় এবং উপরিভাগে টানা টানা দাগ দেখা যায়।
বাসস্থান মূলত খোলা এবং কাঁটা জঙ্গল, ও পর্ণমোচী জঙ্গল। একলা বা জোড়ায় জোড়ায় থাকতে দেখা যায়।
কোকালদের মত খাদ্য অনুসন্ধান এদিক ওদিক হেঁটে চলে বেড়ায়। পোকামাকড়, টিকটিকি, পতিত ফল এবং বেরি খেতে ভালো বাসে। নকুল বা বেজী জাতীয় প্রানীর মত দ্রুতগতিতে দৌড়াতেও সক্ষম। ওড়ার ক্ষমতা দুর্বল কিন্তু গাছ থেকে গাছে দ্রুত লাফিয়ে লাফিয়ে চড়তে পারে।
ডাক সাধারণত একটি নিম্নমাত্রার "bzuk ... bzuk"; বিপদাশঙ্কা হলে ধাতব "p'tang" ধর নের শব্দ করে।

Friday, December 30, 2016

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ... কমন ময়না বা শালিখ ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...COMMON MYNA

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #660. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...COMMON MYNA ... WATERCOLOUR...9*9 INCH.... 2016..[From the photograph of Mr. Majid Siddiqui]... The common myna (Acridotheres tristis), sometimes spelled mynah, also sometimes known as "Indian myna", is a member of the family Sturnidae (starlingsand mynas) native to Asia. An omnivorous open woodland bird with a strong territorial instinct, the myna has adapted extremely well to urban environments.
The range of the common myna is increasing at such a rapid rate that in 2000 theIUCN Species Survival Commission declared it one of the world's most invasive species and one of only three birds in the top 100 species that pose an impact to biodiversity, agriculture and human interests. In particular, the species poses a serious threat to the ecosystems of Australia where it was named "The Most Important Pest/Problem".
The common myna is readily identified by the brown body, black hooded head and the bare yellow patch behind the eye. The bill and legs are bright yellow. There is a white patch on the outer primaries and the wing lining on the underside is white. The sexes are similar and birds are usually seen in pairs.
The calls includes croaks, squawks, chirps, clicks, whistles and 'growls', and the bird often fluffs its feathers and bobs its head in singing. The common myna screeches warnings to its mate or other birds in cases of predators in proximity or when it is about to take off flying.
Like most starlings, the common myna is omnivorous. It feeds on insects, arachnids,crustaceans, reptiles, small mammals, seeds, grain and fruits and discarded waste from human habitation. It forages on the ground among grass for insects, and especially forgrasshoppers, from which it gets the generic name Acridotheres, "grasshopper hunter".[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬০ ... Common Myna বা শালিখ ... ওয়াটার কালার ... ৯*৯ ইঞ্চি ...২০১৬ ... (Acridotheres tristis),..[From the photograph of Mr. MAJID SIDDIQUI]... কখনও কখনও ইংলিশ বানান mynah, নামেই পরিচিত।পরিবার Sturnidae (starlingsand mynas) এশিয়া নেটিভ এর একটি সদস্য। একটি শক্তিশালী স্থানিক প্রবৃত্তি যুক্ত সর্বভুক এবং উন্মুক্ত বনভূমিতে বিচরণকারী পাখি। এরা শহুরে পরিবেশে অত্যন্ত ভাল অভিযোজিত হয়ে যায়।
সাধারণ শালিকের পরিসীমা এত দ্রুত হারে বেড়েছে যে 2000 সালে IUCN কমিশন প্রজাতিটিকে বিশ্বের সবচেয়ে আগ্রাসী প্রজাতি বলে ঘোষনা করেছে। ১০০টি প্রজাতির মধ্যে জীববৈচিত্র্য, কৃষি ও মানুষের ওপর প্রভাবের ভিত্তিতে এরা শীর্ষ তিনটি স্থানে একটি দখল করে আছে। অস্ট্রেলিয়াতে বাস্তুতন্ত্র ক্ষেত্রে এর নথিভুক্ত করা হয়েছে "সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কীটপতঙ্গ / সমস্যা” রুপে।
সাধারণ শালিখকে বাদামী শরীর, কালো অবগুণ্ঠিত মাথা ও চোখের পেছনে খালি হলুদ প্যাচ দ্বারা চিহ্নিত করা যায়। ঠোঁট এবং পা উজ্জ্বল হলুদ। সেখানে বাইরের পাখনা্র উপর একটি সাদা প্যাচ এবং পাখনার নিচে সাদা আস্তরণ থাকে। নারী-পুরুষের অনুরূপ এবং এদের সাধারণত জোড়ায় জোড়ায় দেখা যায়।
ডাকে বৈচিত্র্য ল ক্ষ্য করার মতো। গান গাওয়ার সময় এরা প্রায়ই তাদের পালক ফুলিয়ে দেয় এবং মাথা নাড়াতে থাকে। বিপদসংকেত জানাতে এবং ঠিক উড়ে যাওয়ার আগেও এরা বিশেষ ধরনের ডাক ছাড়ে।
সব স্টারলিং দের মতো এরাও সর্বভুক হয়। পোকামাকড়, সরীসৃপ, ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, বীজ, শস্য ও ফল এবং মানব বসতি থেকে প্রত্যাখ্যাত বর্জ্য খায়। মাটিতে পোকামাকডড় ধরার জন্য ঘাসে ঘাসে ঘুরে বেড়ায়। বিশেষত গঙ্গাফড়িং ধরার জন্য। যা থেকে এদের জেনেরিক নাম Acridotheres, "ফড়িং শিকারী" হয়েছে।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ... রুফাস উইংড ফুলভেট্টা....OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RUFOUS WINGED FULVETTA

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #661. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RUFOUS WINGED FULVETTA... WATERCOLOUR...A4... 2016..[From the photograph of MEGH ROYCHOUDHURY Maam]... The rufous-winged fulvetta (Alcippe castaneceps) is a bird species of thePellorneidae family. Its common name is misleading, because it is not a close relative of the "typical" fulvettas, which are now in the genus Fulvetta.
The black-crowned fulvetta (A. klossi) was until recently included here as a subspecies.
This 11 cm long bird has a dark-streaked chestnut crown, white supercilium brown upperparts and pale underparts. The wings show a striking contrast between the bright rufous primaries and the black coverts.
This is a noisy species with a rich warbled ti-du-di-du-di-du-di-du song and wheezytsi-tsi-tsi-tsi call.
It is common in evergreen montane forests above 1200 m ASL, often feeding on vertical trunks.

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬১ ... রুফাস উইংড ফুলভেট্টা(Alcippe castaneceps) ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ...[From the photograph of MEGH ROYCHOUDHURY Maam]... Pellorneidae পরিবারের একটি পাখি প্রজাতি। এরসাধারণ নামটি, বিভ্রান্তিকর কারণ এরা প্রকৃত ফুলভেট্টার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় নয়। যা মহাজাতি Fulvetta এখন.
ব্ল্যাক ক্রাউন্ড ফুলভেট্টা (A. klossi) রুপে পরিচিতি ছিল সম্প্রতি এদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এই 11 সেমি দীর্ঘ পাখিটির একটি গাঢ় ডোরাকাটা বাদামী মুকুট থাকে। সাদা ভুরু বাদামী উপরিভাগ এবং তুলনামূলক ভাবে ফ্যাকাসে নিম্নভাগ। ডানা উজ্জ্বল রুফাস এবং কালোর পালকাবরনে আকর্ষণীয় বৈসাদৃশ্যময়তা সৃষ্টি করে।
এরা বেশ ভালো কলরব তৈরিতে সক্ষম পাখি। টি ডু ডি ডু ডি ডু ডি ডু এবং tsi-TSI-TSI-TSI ডাক শোণা যায় এদের থেকে।
চিরহরিৎ পার্বত্য বনাঞ্চলের উপরে 1200 মিটার উচ্চতায় এদের দেখা মেলে।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ...ইউরেশীয় স্পুন বিল ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...EURASIAN SPOONBILL

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #662. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...EURASIAN SPOONBILL... WATERCOLOUR...A4... 2016..[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta]... The Eurasian spoonbill or common spoonbill (Platalea leucorodia) is a wadingbird of the ibis and spoonbill family Threskiornithidae. 
This is a Palearctic species, breeding from the United Kingdom and Spain in the west through to Japan, and also in North Africa. In Europe, only The Netherlands, Spain, Austria, Hungary and Greece have sizeable populations. Most birds migrate to the tropics in winter, with European breeders mainly going to Africa, but a few remaining in mild winter areas of western Europe south to the United Kingdom. This bird is a widespread winter visitor and resident in India.
This species is almost unmistakable in most of its range. The breeding bird is all white except for its dark legs, black bill with a yellow tip, and a yellow breast patch like a pelican. It has a crest in the breeding season. Non-breeders lack the crest and breast patch, and immature birds have a pale bill and black tips to the primary flight feathers. Unlike herons, spoonbills fly with their necks outstretched. The Eurasian spoonbill differs from the African spoonbill with which in overlaps in winter, in that the latter species has a red face and legs, and no crest.
They are mostly silent. Even at their breeding colonies the main sounds are bill snapping, occasional deep grunting and occasional trumpeting noises.
Eurasian spoonbills show a preference for extensive shallow, wetlands with muddy, clay or fine sandy beds.
The diet consists of aquatic insects, mollusks, newts, crustaceans, worms, leeches,frogs, tadpoles and small fish up to 10–15 cm (3.9–5.9 in) long.[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬২ ...ইউরেশীয় স্পুনবিল ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ...[From the photograph of Mr. Sumit Sengupta]...ইউরেশীয় স্পুনবিল বা সাধারণ স্পুনবিল (Platalea leucorodia) আইবিস এবং স্পুনবিল পরিবার Threskiornithidae ভুক্ত একটি জলচর পাখি।
এর
া উত্তর আফ্রিকার একটি Palearctic প্রজাতি। ইউনাইটেড কিংডম, স্পেন সহ পশ্চিমে জাপান এবং উত্তর আমেরিকায় এদের প্রজনন ক্ষেত্র। ইউরোপে, শুধুমাত্র নেদারল্যান্ড, স্পেন, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও গ্রিসে এদের বিচরণ করতে দেখা যায়। অধিকাংশ পাখি, শীতকালে ট্রপিকাল এলাকায় মাইগ্রেট করে যায়।ইউরোপে জন্ম নেওয়া পাখিরা প্রধানত আফ্রিকায় যায়। কিছু দক্ষিণ পশ্চিম ইউরোপের মৃদু শীত যুক্ত এলাকায় থেকে যায়। এই পাখিদের শীতকালে ভারতে্র বাসিন্দা রুপে ব্যাপকভাবে দেখতে পাওয়া যায়।
এই প্রজাতির পাখিদের চেনা বেশ সহজ ওদের ঠোঁটের জন্য। প্রজনন কালে এই পাখিদের কালছে পা, একটি হলুদ টিচপ যুক্ত কালো ঠোঁট এবং একটি পেলিক্যান দের মত বুকে একটি হলুদ প্যাচ দেখা যায় এছাড়া বাকি সব সাদা। এদের প্রজনন মৌসুমে একটি ঝুঁটির আবির্ভাব হয়। অ প্রজননকারীদের মাথাতে ঝুঁটি ও বুকের প্যাচ থাকে না এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক পাখিদের পাণ্ডুবর্ণ ঠোঁট এবং প্রাথমিক পালক কালো টিপ দেখা যাজায়। বক জাতীয় পাকিদের তুলনা্য স্পুনবিল রা তাদের গলা প্রসারিত করে ওড়ে। ইউরেশীয় স্পুনবিলদের আফ্রিকান স্পুনবিলদের থেকে আলাদা করে চেনা যায়। আফ্রিকানদের মুখ এবং পায়ের রঙ লাল। কোন ঝুঁটিও থাকে না। 
এরা বেশিরভাগই চুপচাপ থাকতেই ভালোবাসে। এমনকি তাদের প্রজনন উপনিবেশগুলিতে ঠোঁটে ঠোঁট ঠোকা, অনিয়মিত গভীর ঘোঁৎ ঘোঁৎ এবং মাঝে মাঝে ট্রাম্পেট বাজনার মত শব্দ শোণা যায়।
এরা প্রধানত অগভীর, কর্দমাক্ত, কাদামাটি যুক্ত জলাভূমি এবং বালুচরে বসবাস পছন্দ করে।
খা্দ্যতালিকায় জলজ পোকামাকড়, শামুক, কাঁকড়া, গোসাপ, জলজ পোকামাকড়, জোঁক, ব্যাঙ, এবং 10-15 সেমি (3.9-5.9 ইঞ্চি) দীর্ঘ ছোট মাছ থাকে।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ... .রেড-টেইলড শ্রাইক্ ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED TAILED SHRIKE

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #663. OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED TAILED SHRIKE... WATERCOLOUR...A4... 2016..[From the photograph of Mr. Pranjal J Saikia]... The red-tailed shrike (Lanius phoenicuroides) is a member of the shrike family (Laniidae). It was formerly considered conspecific with the isabelline shrike and the red-backed shrike. The red-tailed shrike breeds in south Siberia and central Asia.
Other common Names Rufous-tailed Shrike, Isabelline shrike , Central Asian Shrike, Pale-brown Shrike, Daurian Shrike, Turkestan Shrike (phoenicuroides), Turkestan Red-tailed Shrike (phoenicuroides)
This migratory medium-sized,[ 17•5–18 cm; 25–34 g. Rather small, compact but long-tailed shrike] passerine birds eats large insects, small birds, rodents and lizards. Like other shrikes it hunts from prominent perches, and impales corpses on thorns or barbed wire as a larder. It breeds in open cultivated country, preferably with thorn bushes.
The plumage is a sandy colour. It has a red tail.[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬৩ ... .রেড-টেইলড শ্রাইক্ (Lanius phoenicuroides)... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ...[From the photograph of Mr. Pranjal J Saikia]...রেড-টেইলড শ্রাইক্ শ্রাইক্ পরিবার (Laniidae) এর একটি সদস্য। এরা পূর্বে ইসাবেলাইন শ্রাইক্ এবং রেড ব্যাকড শ্রাইক এর সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত রুপে সম্পর্ক যুক্ত বিবেচিত ছিল। দক্ষিণ সাইবেরিয়া ও মধ্য এশিয়ায় রেড-টেইলড শ্রাইক্ প্রজাতি মূলত প্রজনন করে।
অন্য প্রচলিত নাম সমূহ রেড-টেইলড শ্রাইক, ইসাবেলাইন শ্রাইক্, মধ্য এশিয়ার শ্রাইক্, ফ্যাকাশে বাদামী শ্রাইক, ডওরিয়ান শ্রাইক্, তুর্কিস্তান শ্রাইক্ (phoenicuroides), তুর্কিস্তান রেড-টেইলড শ্রাইক্ (phoenicuroides)।
এই পরিযায়ী পাখিটি মাঝারি আকারের, 17 • 5-18 সেমি দীর্ঘ; 25-34 গ্রাম ওজন।পালকের রঙ বালির মত সাথে লাল লেজ ।
শরীরে ছোট, কিন্তু দীর্ঘ-লেজ যুক্ত শ্রাইক্ প্রজাতি। চড়াই-জাতীয় এই পাখিটি বড় পোকামাকড়, ছোট পাখি, ইঁদুর এবং টিকটিকি খায়। অন্যান্য শ্রাইকদের মত এটা উঁচু স্থান থেকে ঝাঁপ দিয়ে শিকার করে এবং ভাঁড়ারঘর হিসাবে কাঁটাতার বা কাঁটা গাছকে ব্যবহার করে। কাঁটায় আটকানো শিকার থেকে এদের খেতে দেখা একটা অতি সাধারন ঘটনা। কাঁটা ঝোপ আছে এমন জায়গাতেই এরা বাসা বানায়।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ...রেড ফেসড লিওচিকলা . ... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED FACED LIOCICHLA

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #664... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED FACED LIOCICHLA... WATERCOLOUR...A4... 2016..[From the photograph of Mr. Pranjal J. Saikia]... The red-faced liocichla (Liocichla phoenicea) is a species of bird in theLeiothrichidae family. Other common names:Red-faced Liocichla, Crimson-winged Laughingthrush. The scarlet-faced liocichla was formerly considered a subspecies. It is found in Bangladesh, Bhutan, China, India, Myanmar, and Nepal. Its natural habitat is subtropical or tropical moist montane forests.
21–23 cm; 42–53 g. Fairly small laughingthrush-like babbler, mostly plain brown but with crimson face and throat sides, bold black lateral crownstripe .
Has loud, beautiful, clear, cheerful song of repeated phrases of 5–8 notes .
Insects, berries and seeds. Usually found singly, in pairs or in small groups of 4–5 individuals, depending on season .

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬৪ ...রেড ফেসড লিওচিকলা . ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ...[From the photograph of Mr. Pranjal J Saikia].....রেড ফেসড লিওচিকলা বা (Liocichla phoenicea) ক্রিমসন উইংড লাফিং থ্রাস Leiothrichidae পরিবারের একটি পাখি প্রজাতি। স্কারলেট ফেসড লিওচিকলা পূর্বে এদেরই একটি উপপ্রজাতি রুপে বিবেচিত ছিল। বাংলাদেশ, ভুটান, চীন, ভারত, মায়ানমার, নেপালে এদের দেখা পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক বাসস্থান প্রায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা ক্রান্তীয় আর্দ্র পার্বত্য অরণ্য অঞ্চল।
21-23 সেমি দীর্ঘ; 42-53 গ্রাম ওজনের মোটামুটি ছোট লাফিং থ্রাস জাতীয় ব্যাব্লার। বেশিরভাগ শরীর সাধারন বাদামী রঙের সঙ্গে আরক্ত মুখ এবং গলা। কালো আড়া দাগ দেখা যায় ঝুঁটিতে। 
উচ্চ মাত্রার, সুন্দর, পরিষ্কার, প্রফুল্ল 5-8 নোটের পুনরাবৃত্তি স হজোগী এদের ডাক বা গান।
পোকামাকড়, বেরি এবং বীজ প্রধান খাদ্য। সাধারণত একাই থাকে।ঋতুর উপর নির্ভর করে জোড়ায় জোড়ায় বা 4-5 টির ছোট দলে এদের দেখা যায়।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ... রেড ফ্রন্টেড সেরিন. ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED FRONTED SERIN

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #665... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...RED FRONTED SERIN... WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. Rajesh Panwar]... The red-fronted serin or fire-fronted serin (Serinus pusillus) is a small passerinebird in the finch family Fringillidae. It prefers high mountain regions and is 11–12 cm long.
This bird breeds in the Caucasus and the higher mountains of Turkey and Iran, with vagrants occasionally reaching the Greek Eastern Aegean Islands in winter. This bird is also found in Ladakh and other parts of the Indian Himalayas. Outside the breeding season, it occurs in small flocks, typically seen searching through thistle patches. It is a popular cagebird, and escapes from captivity are occasionally found throughout Europe.
The bird is variable in plumage, with adults resembling very dark redpolls. The foreparts are sooty and the forehead is red; juveniles have buff-brown heads. The call is a rapid, shrill "titihihihihihi", resembling that of a Linnet.
The bird will breed in captivity and thrives on a diet of canary grass seed, millet, and other small seeds. They bathe daily if water is accessible.
Song, often from tops of trees, bushes or similar prominent perch, also in flight. Softer and more Goldfinch-like with twittering notes, rather hurried, and many phrases repeated. A rapid ringing trill, 'trillit-drillt' usually give repeatedly in flight, otherwise a soft 'dueet' or 'tuueet' and a continuous ringing twittering 'bri-ihihihihi'.[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬৫ ... রেড ফ্রন্টেড সেরিন. ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ...[From the photograph of Mr. Pranjal J Saikia].....রেড ফ্রন্টেড সেরিন বা ফায়ার ফ্রন্টেড সেরিন (Serinus pusillus) ফিঞ্চ পরিবারের গোত্রভুক্ত ringillidae গোত্রভুক্ত একটি ছোট passerine পাখি । এটি উচ্চ পর্বত অঞ্চলে থাকতে পছন্দ করে এবং 11-12 সেমি লম্বা হয়।
ককেশাসে এবং তুরস্ক ও ইরানের উচ্চতর পর্বতাঞ্চল মূলত এই পাখি প্রজাতির জন্মস্থান। ভবঘুরে প্রজাতিরা মাঝেমধ্যে শীতকালে গ্রিক পূর্ব এজিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এও পৌঁছে যায়। এছাড়াও লাদাখ এবং ভারতীয় হিমালয়ের বিভিন্ন অংশে এদের দেখা পাওয়া যায়। প্রজনন মৌসুমের বাইরে, এদের ছোট ঝাঁকে ঝাঁকে থাক তে দেখা যায়। ইউরোপ এটি একটি জনপ্রিয় “cagebird” রুপে পরিচিত ।
এই পাখিদের পালকের বিভিন্নতা সময়ানুসারে লক্ষ্য করা যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের কালছে রঙের প্রাধান্যতা থাকে। সামনের অংশ ফ্যাকাশে ধরনের হয় এবং কপাল লাল। অপ্রাপ্তবয়স্কদের বাদামি খয়েরি মাথা । 
এদের ডাক দ্রুতলয়ের উচ্চমাত্রার "titihihihihihi"। যার সাথে বাদামী বা ধূসর পালকযুক্ত ইউরোপবাসী লিনেট পাখির মিল দেখা যজায়। প্রায়ই গাছ, ঝোপঝাড় বা অনুরূপ চুড়া বিশিষ্ট উচু জায়গা থেকে এদের ডাক শোণা যায়। এছাড়াও ওড়ার সময় গোল্ড ফিঞ্চদের মতো ডাক ছাড়ে। কোন কোন ক্ষেত্রে তা দ্রুত ও পুনরাবৃত্তির মত শোনায়। সাধারণত 'trillit-drillt' অন্যথায় একটি হাল্কা 'dueet' বা 'tuueet' এবং একটি অবিচ্ছিন্ন সুরে 'Bri-ihihihihi' ডাকের সাথে উড়তে থাকে।
এই পাখি খাঁচাবন্দী অবস্থাতেও বংশবৃদ্ধিতে সক্ষম । ক্যানারি ঘাসের বীজ, বাজরা, এবং অন্যান্য ছোট বীজ এদের খাদ্যতালিকায় থাকে। জল পেলে এরা দৈনিক স্নান করে ।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ... ম্যানগ্রোভ পিট্টা. ... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...MANGROVE PITTA

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #666... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...MANGROVE PITTA... WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of MEGH ROYCHOUDHURY Maam]... The mangrove pitta (Pitta megarhyncha) is a species of passerine bird in thePittidae family native to Southeast Asia and South Asia. It is part of a superspecies where it is placed with the Indian pitta, the fairy pitta and the blue-winged pitta but has no recognized subspecies. A colourful bird, it has a black head with brown crown, white throat, greenish upper parts, buff underparts and reddish vent area. Its range extends from India to Malaysia and Indonesia. It is found in mangrove and nipa palm forests where it feeds on crustaceans, mollusks and insects. Its call, sometimes rendered as wieuw-wieuw, is sung from a high perch on a mangrove tree.
Measuring 180 to 210 mm (7.1–8.3 in) in length. Juveniles have similar patterned plumage but are duller. It resembles the blue-winged pitta but can be distinguished by its much heavier bill. Its call, transcribed as wieuw-wieuw has been noted to be "more slurred" than the blue-winged pitta.
While all pittas are noted for being difficult to study and spot in the wild, the mangrove pitta is one of the easier ones to spot as it sits high up in mangrove trees and calls. A tape recording of its call will often bring it forth. It tends to be vocal while brooding but quiet at other times.[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬৬ ... ম্যানগ্রোভ পিট্টা. ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ...ম্যানগ্রোভ পিট্টা (Pitta megarhyncha) Pittidae পরিবারের নেটিভ মধ্যে চড়াই প্রজাতির পাখি।দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়া এদের বিচরণ ক্ষেত্র। এটা একটি superspecies যা ভারতীয় পিট্টা, ফেয়ারি পিট্টা এবং ব্লু উইংড পিট্টা্র সাথে এক গোত্র ভুক্ত কিন্তু কোন স্বীকৃত উপপ্রজাতির অংশ নয়।
এদের কালো মাথার সাথে বাদামী মকুট, সাদা গলা, সবুজাভ উপরের অংশ, বাদা্মি নিম্ন ভাগ এবং লালচে পশ্চাতদ্দেশ। অপ্রাপ্তবয়স্কদের অনুরূপ ধরনের পালক থাকে কিন্তু ফ্যাকাশে রঙের হয়। এরা ব্লু উইংড পিট্টার মতই দেখতে কিন্তু মোটা ঠোঁট দেখে ম্যানগ্রোভ পিট্টা দের পৃথক করা যায়।
পরিসীমা ভারত থেকে মালয়েশিয়া হয়ে ইন্দোনেশিয়া পর্যন্ত প্রসারিত। এদের বসবাস ম্যানগ্রোভ অরণ্য অঞ্চলে যেখানে এরা কাঁকড়া, শামুক এবং পোকামাকড় খায় ।
কখনও কখনও wieuw-wieuw ডাক শোণা যায় ম্যানগ্রোভ গাছের উপর থেকে। ব্লু উইংড পিট্টার মতই তবে অতটা সুমিষ্ট নয়।
180 - 210 মিমি (7.1-8.3 ইঞ্চি) দৈর্ঘ্য। 
অন্যান্য সব পিট্টাদের দের তুলনায় ম্যানগ্রোভ পিট্টাদের সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ম্যানগ্রোভ গাছ এবং উচ্চ মাত্রার ডাকের জন্য। এমন কি রেকর্ড করা ডাক শুনিয়ে এদের সহজে কাছে আনা যজায়। যদিও প্রজনন কালীন সময় ছাড়া এরা খুব একটা ডাক দেয় না।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ...এশিয়ান ব্রাউন ফ্লাইক্যাচার . ... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...ASIAN BROWN FLYCATCHER

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON #667... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...ASIAN BROWN FLYCATCHER... WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. Soumyajit Nandy]... The Asian brown flycatcher (Muscicapa latirostris) is a small passerine bird in the flycatcher family Muscicapidae.
This is an insectivorous species which breeds in Japan, eastern Siberia and the Himalayas. It is migratory and winters in tropical southern Asia from southern India and Sri Lanka east to Indonesia. Although usually treated as monotypic if the brown-streaked flycatcher is not included.
This species is 13 cm long, including the cocked tail. It is similar in shape to the larger spotted flycatcher, but is relatively longer-tailed. The dark bill is relatively large and broad-based. The adult has grey-brown upperparts, which become greyer as the plumage ages, and whitish underparts with brown-tinged flanks. Young birds have scaly brown upperparts, head and breast.
Asian brown flycatcher is a common bird found in open woodland and cultivated areas. It nests in a hole in a tree, laying four eggs which are incubated by the female.
The male Asian brown flycatcher sings a simple melodic song during courtship.
The Asian brown flycatcher is an extremely rare vagrant to Western Europe. [info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৬৬7 ...এশিয়ান ব্রাউন ফ্লাইক্যাচার . ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ..[ From Ref. photograph of Mr. Soumyajit Nandy]...এশিয়ান ব্রাউন ফ্লাইক্যাচার (Muscicapa latirostris) ফ্লাইক্যাচার পরিবার Muscicapidae একটি ছোট চড়াই-জাতীয় পাখি
এটি একটি পতঙ্গভূক প্রজাতি যাদের জাপান, পূর্ব সাইবেরিয়া এবং হিমালয় অঞ্চলে বংশবৃদ্ধি ঘটে। এরা পরিযায়ী হয় ।শীতকালে ইন্দোনেশিয়া থেকে দক্ষিন ভারত এবং শ্রীলঙ্কার পূর্ব থেকে ক্রান্তীয় দক্ষিণ এশিয়ায় ঘুরে বেড়ায়। বাদামী ডোরাকাটা ফ্লাইক্যাচার কে অন্তর্ভুক্ত করা না হলে এদের সাধারণত monotypic হিসাবে গণ্য করা হয়ে থাকে।
এই প্রজাতি 13 সেন্টিমিটার লম্বা হয়, তেকোনা লেজ সহ। এটা লারজার স্পটেড ফ্লাইক্যাচার এর মতই আকৃতি সম্পন্ন, কিন্তু লেজ অপেক্ষাকৃত লম্বা হয়। কালছে ঠোঁট অপেক্ষাকৃত বৃহৎ এবং গোঁড়ার দিক বিস্তৃত হয়। প্রাপ্তবয়স্ক দের ধূসর-বাদামী উপরিভাগ, যা ধুসর হতে থাকে বয়স এর সাথে সাথে, বাদামীর ছোঁয়াচ লাগা সাদাটে নিম্নভাগ। তরুণ পাখিদের উপরিভাগ মাথা এবং বুক আঁশযুক্ত বাদামী রঙের হয়।
এশিয়ান ব্রাউন ফ্লাইক্যাচারদের উন্মুক্ত বনভূমি এবং চাষযোগ্য এলাকায় দেখতে পাওয়া যায়। এরা গাছের কোটরের মধ্যে বাসা বানায় । সাধারনত চারটে ডিম পাড়ে এবং মুলত মেয়ে পাখিরাই ডিমের দেখাশোনা করে।
পুরুষ এশিয়ান ব্রাউন ফ্লাইক্যাচার পাখিরা প্রেম নিবেদনের সময় একটি সহজ সুরেলা ডাক ডাকে।
এই প্রজাতির ফ্লাইক্যাচার পশ্চিম ইউরোপ একটি অত্যন্ত বিরল পাখি রুপে বিবেচিত।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ... .টিকলস্ থ্রাস ... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...TICKELL'S THRUSH

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON NO. 668... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...TICKELL'S THRUSH... WATERCOLOUR...A4... 2016..[ From Ref. photograph of Mr. DIBYENDU ASH]... Tickell's thrush (Turdus unicolor) is a passerine bird in the thrush family Turdidae. It is common in open forest in the Himalayas, and migrates seasonally into peninsular India.
Males of this small thrush have uniform blue-grey upperparts, and a whitish belly and vent. Adults have yellow beak and legs while it may be darker in juveniles. There is a yellow eye-ring which is thinner and fainter than the Indian black bird which is usually bigger in size. Females and young birds have browner upperparts.
Populations move further south in India in winter. Tickell's thrushes are omnivorous, eating a wide range of insects, earthworms and berries. They nest in bushes or similar. They do not form flocks but loose groups of two to five spread across tens of meters have been spotted in Nawabganj bird sanctuary, Unnao and SGPGIMS Campus, Lucknow Uttar Pradesh, India.
The name commemorates the British ornithologist Samuel Tickell who collected in India and Burma.[INFO:WIKIPEDIA]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন - ৬৬৮ ... .টিকলস্ থ্রাস ... ওয়াটার কালার ...a4 ...২০১৬ ..[ From Ref. photograph of Mr. DIBYENDU ASH]...টিকলস্ থ্রাস (Turdus unicolor) গায়ক পক্ষী পরিবার Turdidae এর একটি passerine জাতীয় পাখি।ব্রিটিশ পক্ষীবিদ স্যামুয়েল টিকলস্ এর নামে এর নামাঙ্কন হয়েছে। যিনি ভারত ও বার্মায় পাখিদের তথ্য সংগৃহীত করন ও গবেষনায় এক উল্লেখযোগ্য নাম।
হিমালয়ের খোলা জঙ্গলে এদের দেখা যায় এবং পরিযায়ী হওয়ায় এরা নিম্ন ভারতে সময়ে সময়ে নে্মে আসে। 
এই ছোট গায়ক পাখিদের মধ্যে পুরুষদের নীল-ধূসর উপরিভাগ এবং একটি সাদাটে পেট গলা। প্রাপ্তবয়স্কদের হলুদ ঠোঁট এবং পা যা অপ্রাপ্তবয়স্কদের গাঢ় বা কালছে হয়। একটা হলুদ রিং এর মতো থাকে চোখের চারপাশে যা ভারতীয় ব্ল্যাক বার্ডদের থেকে সরু ও ফ্যাকাশে রঙের। মেয়ে ও অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখিদের বাদামী উপরিভাগ দেখা যায়।
শীতকালে এরা ভারতের দক্ষিণে চলে যায়। টিকলস্ থ্রাস পোকামাকড়, কেঁচো এবং বেরি খেতে পছন্দ করে। যদিও এরা সর্বভুক। মূলত ঝোপ ঝাড়ে বাসা বানায়। এরা ঝাঁকে ঝাঁকে থাকে না কিন্তু মিটার দশেকের এলাকা জুড়ে দুই থেকে পাঁচটির দল বানিয়ে বিচরণ করে। নবাবগঞ্জ পাখি অভয়ারণ্য, উন্নাউ এবং SGPGIMS ক্যাম্পাস, লক্ষ্ণৌ ভারত উত্তর প্রদেশ, তে যার প্রমান মিলেছে।

পাখি দেখুন পাখি চিনুন ...কপারস্মিথ বারবেট . ...OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...COPPERSMITH BARBET

PAKHI DEKHOON PAKHI CHINOON NO. 669... OBSERVE THE BIRD AND RECOGNIZE...COPPERSMITH BARBET... MIXED MEDIA...8*4INCH... 2016..[ From Ref. photograph of PANCHAMI MANOO UKIL Maam]... The coppersmith barbet, crimson-breasted barbet (Psilopogon haemacephalus), is a bird with crimson forehead and throat which is best known for its metronomic call that has been likened to a coppersmith striking metal with a hammer. It is a resident found in the Indian subcontinent and parts ofSoutheast Asia. Like other barbets, they chisel out a hole inside a tree to build their nest. They are mainly fruit eating but will take sometimes insects, especially winged termites.
This species of barbet is found to overlap in range with several larger barbets in most of South Asia. In the Western Ghats, it partly overlaps with the Malabar barbet which is of a very similar size but having a more rapid call.
The red forehead, yellow eye-ring and throat patch with streaked underside and green upperparts, it is fairly distinctive. Juveniles are duller and lack the red patches. The sexes are alike. The Sri Lankan form has more black on the face, more red on the breast and darker streaks on the underside.
Throughout their wide range they are found in gardens, groves and sparse woodland. Habitats with trees having dead wood suitable for excavation is said to be important. Birds nest and roost in cavities.
The call is a loud rather metallic tuk…tuk…tuk (or tunk), reminiscent of a copper sheet being beaten, giving the bird its name. Repeated monotonously for long periods, starting with a subdued tuk and building up to an even volume and tempo, the latter varying from 108 to 121 per minute and can continue with as many as 204 notes. They are silent and do not call in winter.
Prefers banyan, peepul, and other wild figs, various drupes and berries, and the occasional insect, caught in aerial sallies. Petals of flowers may also be included in their diet.[info:wikipedia]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন - ৬৬৯ ...কপারস্মিথ বারবেট . ... মিক্সড মিডিয়া ...৮*৪ ইঞ্চি ...২০১৬ ...[ From Ref. photograph of PANCHAMI MANOO UKIL Maam]..কপারস্মিথ বারবেট বা ক্রিমসন ব্রেস্টেড বারবেট (Psilopogon haemacephalus) এমন একটি পাখি, যা পরিচিত তার বিশেষ ধরনের ডাকের জন্য, ঠিক যেন যে একটা হাতুড়ি দিয়ে একটি তামার ধাতব বস্তুতে আঘাত করে চলেছে বলে মনে হয়। অন্যান্য বারবেটদের মতো এরাও গাছের ভিতরে একটি গর্ত বানিয়ে তাদের বাসা গড়ে তোলে। প্রধানত ফল খাদক হয় তবে কখনও কখনও পোকামাকড়, বিশেষভাবে সপক্ষ উইপোকা খেতেও দেখা যায়।
এই প্রজাতিকে ভারতীয় উপমহাদেশ এবং অংশ দক্ষিন পূর্ব এশিয়াতে দেখা যায়। দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি বড় প্রজাতির বারবেটদের সাথে এদের ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। পশ্চিমঘাট পর্বতমালায়, এদের আংশিকভাবে অনুরূপ আকারের মালাবার বারবেটদের সাথে দেখা যায় যাদের ডাক এদের চেয়েও দ্রুত মাত্রার। 
আরক্ত রঙের কপাল এবং গলা, হলুদ চোখ-রিং এবং ডোরাকাটা পাখার তলদেশ এবং সবুজ উপরিভাগ। মোটামুটি স্বাতন্ত্র্যভাবেই এদের চেনা যায়। অপ্রাপ্তবয়স্কদের রঙ ফ্যাকাশে হয় এবং গলায় লাল প্যাচ থাকে না। নারী-পুরুষ একই রকম দেখতে। শ্রীলংকান প্রজাতির মুখের ওপরটা আরো কালো হয়, বুকে বেশি পরিমাণ লাল ভাব এবং তলদেশ গাঢ় শেড যুক্ত।
এদের বিচরণ ক্ষেত্র বিস্তৃত বাগান, ঝোপঝাড় এবং অগভীর বনভূমি পাওয়া যায়.। খনন জন্য উপযুক্ত মৃত গাছ এই পাখিদের প্রিয় আবাসস্থল।
একটি উচ্চ মাত্রার ধাতব Tuk ... Tuk ... Tuk (বা tunk) এদের দীর্ঘ সময়সীমা ধরে একঘেয়ে ভাবে পুনরাবৃত্তি হতে থাকে। একটি দমিত Tuk দিয়ে শুরু হয় এরপর ভলিউম এবং লয় বাড়তে থাকে। প্রতি মিনিটে ১০৮ থেকে ১২১বার ডাক বিস্তৃত হতে পারে। ২০৪ বার পর্যন্ত এক টানা ডাকের রেকর্ডও আছে। সাধারণত এরা নীরবই থাকে এবং শীতকালে ডাকেই না বলা যায়। 
অশ্বত্থ, বট, বিভিন্ন বন্য ডুমুর, বিভিন্ন রসালো ফল , বেরি, এবং মাঝে মধ্যে পোকা মাকড় ধরে খেতে পছন্দ করে। ফুলের পাপড়িও এদের খাদ্যের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

Thursday, December 29, 2016

পাখি দেখুন পাখি চিনুন...রুবি চিকড সানবার্ড...(Observe the Bird and recognize)...RUBY CHEEKED SUNBIRD

PAKHI DEKHUN PAKHI CHINUN # 730..(Observe the Bird and recognize)...RUBY CHEEKED SUNBIRD.. COLOURED PENCIL...A5.....2016...[ From the ref. Photograph of Mr. Arindam Chakroborty] ...The ruby-cheeked sunbird (Chalcoparia singalensis) is a species of bird in the Nectariniidae family.
It is found in Bangladesh, Bhutan, Brunei, Cambodia, China, India, Indonesia, Laos, Malaysia, Myanmar, Nepal, Thailand, and Vietnam. Its natural habitats are subtropical or tropical moist lowland forests, subtropical or tropical mangrove forests, and subtropical or tropical moistmontane forests.
Genus generally merged with Anthreptes in the past, but distinctive tongue morphology unique within family; possibly warrants placement in separate family or subfamily.
10–11 cm; male 8•2–9•1 g, female 8•6 g. Male nominate race is dark with brilliant emerald-green iridescence above; upperwing blackish.
Song a shrill rising trill ending in short double note, followed by descending trill .
Food: Insects, including caterpillars, and probably spiders (Araneae); also fruit, pollen and nectar.
[info:hbw]

পাখি দেখুন পাখি চিনুন#৭৩০...রুবি চিকড সানবার্ড... কালারড পেন্সিল..এ৫...২০১৬...[ From the ref. Photograph of Mr.Arindam Chakroborty ]...রুবি চিকড সানবার্ড (Chalcoparia singalensis) Nectariniidae পরিবারের পাখির একটি প্রজাতি ।
বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রুনাই
, কম্বোডিয়া, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, নেপাল, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম পাওয়া যায় । প্রাকৃতিক আবাসস্থল প্রায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা ক্রান্তীয় আর্দ্র নিম্নভূমি অরণ্য, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা ক্রান্তীয় ম্যানগ্রোভ বন, এবং প্রায় ক্রান্তীয় বা ক্রান্তীয় আদ্র বনাঞ্চল।
সাধারণত আগে এদের Anthreptes মহাজাতির সাথে এক করে দেখা হত, কিন্তু পরে স্বাতন্ত্র্যসূচক কিছু অঙ্গসংস্থান একে আলাদা একটি প্রজাতির মর্যাদা দিয়েছে । 
10-11 সেমি লম্বা; ওজন পুরুষ 8 • 2-9 গ্রাম, মহিলা 8 • 6 গ্রাম । পুরুষ মনোনীত জাতির উপরিভাগ নীলচে কালোর সাথে উজ্জ্বল পান্না-সবুজ রঙের মিশ্রন। গলা থেকে ঠোঁট পর্যন্ত লালছে রুবি রঙা। নিম্ন ভাগ হলদেটে। 
গান উচ্চমাত্রার স্বর যা ক্রমবর্ধমান হয়ে সংক্ষিপ্ত ডবল নোট এর দ্বারা শেষ হয়।্য।সাথেই একই নিম্ন স্বরের অনুরণন বজায় রাখে।
খাদ্য: শুঁয়োপোকা, এবং সম্ভবত মাকড়সা (Araneae) সহ বিভিন্ন পোকামাকড়; এছাড়াও ফল, পরাগ এবং ফুলের মধু।